এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬এর মেয়েদের ফুটবলে বাছাইপর্বে উৎরে চূড়ান্ত পর্বে উঠেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ৫ ম্যাচে প্রতিপক্ষদের গোলবন্যায় ভাসিয়েছে বাংলাদেশের কিশোরী ফুটবলাররা। আনন্দে ভাসিয়েছে গোটা বাংলাদেশকে।
চূড়ান্ত পর্বে যোগ্যতা অর্জন করতে গিয়ে ৫ ম্যাচে বাংলাদেশের কিশোরীরা গোল করেছে ২৬টি। গোল সংখ্যা ম্যাচপ্রতি গড় ৫.২০। আর নিজেদের জালে হজম করেছে মাত্র ২টি গোল।
বাছাইপর্বে প্রতিটি ম্যাচেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশের টাইগ্রেসরা। সে অনুযায়ী প্রাপ্য সম্মান কি পেলেন এই দুর্দান্ত ফুটবলাররা?
বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৬ নারী দলের ৯ জনের বাড়ি ভারত সীমান্তবর্তী ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম কলসিন্দুর। নানা দিক থেকে পিছিয়ে থাকা এই গ্রামের কিশোরীরা তাক লাগিয়ে দিয়েছে নিজেদের ফুটবল প্রতিভা দিয়ে। অথচ এই নারীদের হতে হলো অসম্মানিত, অপমানিত, হজম করতে হলো অশ্লীল গালিগালাজ!
ঢাকা থেকে ধোবাউড়া গামী লোকাল বাস নিলয় পরিবহণ নামের একটি লোকাল বাসে বাংলাদেশের নারী ফুটবলে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এই সোনালী মেয়েদের বাড়ি ফিরতে হয়। সঙ্গে নেই কোনো অভিভাবক বা বাফুফে'র কেউ। বাসটি থেমে থেমে যাত্রী তুলেছে রাস্তায়। যাত্রা পথে বিভিন্ন স্থানে কটূক্তি আর অশ্লীল কথা শুনতে হয়েছে মেয়েদের।
বুধবার বেসরকারি টিভি চ্যানেল যমুনা টেলিভিশনের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বাফুফের অব্যবস্থাপনা আর মেয়েদের হয়রানীর শিকার হওয়ার এমন করুণ চিত্র।
কেন এই ভাঙাচোরা বাসে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বলকারী মেয়েরা? মাঠের খেলা শেষেই কি শেষ হয়ে গেল ফুটবলারদের প্রতি বাফুফের দায়িত্ব? জবাব বাফুফে ছাড়া আর কারো কাছে নেই।
এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬এর মেয়েদের ফুটবলে বাছাইপর্বে উৎরে চূড়ান্ত পর্বে উঠেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ৫ ম্যাচে প্রতিপক্ষদের গোলবন্যায় ভাসিয়েছে বাংলাদেশের কিশোরী ফুটবলাররা। আনন্দে ভাসিয়েছে গোটা বাংলাদেশকে।
চূড়ান্ত পর্বে যোগ্যতা অর্জন করতে গিয়ে ৫ ম্যাচে বাংলাদেশের কিশোরীরা গোল করেছে ২৬টি। গোল সংখ্যা ম্যাচপ্রতি গড় ৫.২০। আর নিজেদের জালে হজম করেছে মাত্র ২টি গোল।
বাছাইপর্বে প্রতিটি ম্যাচেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশের টাইগ্রেসরা। সে অনুযায়ী প্রাপ্য সম্মান কি পেলেন এই দুর্দান্ত ফুটবলাররা?
বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৬ নারী দলের ৯ জনের বাড়ি ভারত সীমান্তবর্তী ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম কলসিন্দুর। নানা দিক থেকে পিছিয়ে থাকা এই গ্রামের কিশোরীরা তাক লাগিয়ে দিয়েছে নিজেদের ফুটবল প্রতিভা দিয়ে। অথচ এই নারীদের হতে হলো অসম্মানিত, অপমানিত, হজম করতে হলো অশ্লীল গালিগালাজ!
ঢাকা থেকে ধোবাউড়া গামী লোকাল বাস নিলয় পরিবহণ নামের একটি লোকাল বাসে বাংলাদেশের নারী ফুটবলে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এই সোনালী মেয়েদের বাড়ি ফিরতে হয়। সঙ্গে নেই কোনো অভিভাবক বা বাফুফে'র কেউ। বাসটি থেমে থেমে যাত্রী তুলেছে রাস্তায়। যাত্রা পথে বিভিন্ন স্থানে কটূক্তি আর অশ্লীল কথা শুনতে হয়েছে মেয়েদের।
বুধবার বেসরকারি টিভি চ্যানেল যমুনা টেলিভিশনের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বাফুফের অব্যবস্থাপনা আর মেয়েদের হয়রানীর শিকার হওয়ার এমন করুণ চিত্র।
কেন এই ভাঙাচোরা বাসে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বলকারী মেয়েরা? মাঠের খেলা শেষেই কি শেষ হয়ে গেল ফুটবলারদের প্রতি বাফুফের দায়িত্ব? জবাব বাফুফে ছাড়া আর কারো কাছে নেই।